মুসলিম কি??কি জন্য কলকাতার মানুষ মুসলিম হচ্ছে
কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
এম এস সি পাশ করা একজন
নওমুসলিমকে জিজ্ঞাস করা
হয়েছিল আপনি কি দেখে মুসলিম হলেন।
পূজনীয় ব্যক্তি তাদের আদর্শ যদি পৃথিবীর
সর্বত্র বাস্তবায়ন করা হত তাহলে আজ সমাজের
অবস্থা কি দাড়াত তা দেখে আমি মুসলমান হয়েছি।
কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
এম এস সি পাশ করা একজন নওমুসলিমকে
জিজ্ঞাস করা হয়েছিল আপনি কি দেখে মুসলিম হলেন।
প্রতি হিন্দু যদি আজ শ্রীকৃষ্ণের চরিত্র ধারণকরে যুবতী মেয়েদের কাপড় নিয়ে গাছে উঠে
বসে থাকে তাহলে সমাজের অবস্থা কি দাড়াত
তা দেখেই আমি মুসলমান হয়েছি।
হিন্দু ধর্মের দেবতাদের কথাগুলা কাগজেকলমে
লিখাও লজ্জাকর। যেমন এই বিংশশতাব্দীতেও
শীবের লিঙ্গের পূজার ন্যায়ও দৃষ্টান্ত পাওয়া যায়।
মা বাবা ভাই বোন আত্মীয় স্বজন একসাথে লিঙ্গের
উপর ভক্তি করে।এটা খুবি লজ্জা লাগে।এগুলা কি
কোন ধর্মীয় কাজ হতে পারে?
আমি এসব দেখতে পারব না বলেই মুসলমান হয়েছি।
আপনি ধ্রুপদীর কথা চিন্তা করুন।একজন
মহিলাকে পাচ ভাই স্ত্রীর দাবী করে।আবার
সেটাকে হিন্দু ধর্মের লোকেরা তাদের জন্য
খুব গৌরবের কাজ মনে করে।এটা নিয়ে তারা
খুব গর্ববোধ করে।এসব ভেবে আমি আর হিন্দু
ধর্মে থাকতে পারি নাই।
আমি চিন্তা করেছি যে কোথায় হিন্দুদের
ভগবান দেবতাদের লীলা আর কোথায়
মুসলমানদের নবী রাসুল গণের চরিত্র।
আমি এসব চিন্তা ভাবনা করে আর হিন্দু থাকতে পারিনি।
ইসলামের দৃষ্টিতে সত্যিকারের পূণ্যবান ব্যক্তি হচ্ছেন যারা দ্বীনের কথা বলে,আল্লাহর কালাম যারা প্রচার করে।
দ্বীন সম্পর্কে তাদের জ্ঞান যথেষ্ট। তাদের চলাফেরা, পোষাক,
পাক পবিত্রতা থাকা তাদের ধর্মীয় আদেশ এবং তারা কেউ সংসার ত্যাগী নন।
ইসলামে কাউকে সংসার ত্যাগী হতে বলে না।আমি সম্পুর্ণ কোরআন
স্টাডি করেছি,এমন কোনো তথ্য আজও পাইনি।
অন্যদিকে আপনি হিন্দু সাধুদের অবস্থা দেখুন।
হিন্দু ধর্মের বেশিরভাগ সাধুদের ধর্মীয়জ্ঞান নেই।
অশিক্ষিত, গেরুয়া বসন পরিধানকারী, চিমটাধারী সংসারত্যাগী, ল্যাংটা,
শ্মশানে বসবাসকারী। যাদের সঙ্গে কিছু বিধবা নারী কদুর বস হাতে নিয়ে
শ্মশানে একত্রে বসবাস করে। কলকাতার কালী
মন্দিরের চেহারা তো আরো ভয়ঙ্কর। সেখানের সাধুরা
মেয়েদের ন্যায় মাথায় লম্বা চুল রাখে আর সমস্ত শরীরে
ছাই মেখে উলঙ্গ হয়ে পড়ে থাকে।সকল হিন্দুরা এসে তাদের কাছ থেকে আর্শীবাদ নিতে আসে।
এসব আমার কাছে পছন্দ হয়নি,বরং এটা
সম্পুর্ণ একটা কুসংস্কার, ভ্রান্ত,পথভ্রষ্ট হওয়ার
একটা সহজ মাধ্যম। এগুলা দেখে ইসলাম গ্রহণ করেছি।
আলহামদুলিল্লাহ